সবকিছু নিমিষেই ঘটে গেল। জাতীয় দলের প্রধান কোচ চন্ডিকা হাথুরুসিংহকে বরখাস্ত করা হলো। দেওয়া হলো কারণ দর্শানোর নোটিশ। তার জায়গায় নিলেন ফিল সিমন্স। ঘোষণার ২৪ ঘণ্টারও কম ব্যবধানে ঢাকায়ও চলে এলেন বাংলাদেশের নবনিযুক্ত কোচ। বিসিবি প্রধান ফারুক আহমেদ তাড়াহুড়া করলেন কী না সেটাই এখন বিরাট প্রশ্নের!
২০১৭ সালে বাংলাদেশের কোচ হতে আগ্রহ দেখিয়ে সাক্ষাৎকার দিতে এসেছিলেন সিমন্স। সেবার নাজমুল হাসান পাপনের বোর্ড তাকে নিয়োগ দেয়নি। এবার ফারুক আহমেদ আস্থা রাখল সিমন্সের ওপর। দক্ষিণ আফ্রিকা সিরিজে কাজ শুরুর পর হিসেব অনুযায়ী ১০০ দিনের কাজ করার সুযোগ পাচ্ছেন সিমন্স। ঢাকায় পৌঁছে সিমন্সের হাস্যোজ্জ্বল মুখটি দেখা যায়।
আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে কোচ হিসেবে বেশ প্রসিদ্ধ সিমন্স। রয়েছে দুই যুগের কাছাকাছি দীর্ঘ অভিজ্ঞতা। ত্রিনিদাদ ও টোবাগো ক্রিকেট বোর্ডের কোচিং দিয়ে ২০০১ সালে শুরু তার কোচিং ক্যারিয়ার। এরপর জিম্বাবুয়ের ক্রিকেট একাডেমি থেকে জাতীয় দলের ভারও বর্তায় তার কাঁধে।
ক্যারিবীয়দের জার্সিতে খেলেছেন খেলেছেন ২৬ টেস্ট ও ১৪৩ ওয়ানডে। ৬ সেঞ্চুরিতে করেছেন প্রায় ৫ হাজার রান। উইকেট আছে নব্বইয়ের অধিক। প্রথম শ্রেণির ক্রিকেটে তার রয়েছে ১১ হাজারের বেশি রান। সেই সঙ্গে দুইশর বেশি উইকেট।