যুক্তরাষ্ট্রের চরম প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ এবারের নির্বাচনে অন্যান্য নানা সমীকরণের পাশাপাশি এবারের ভোটে তাই বড় ফ্যাক্টর হয়ে উঠেছেন নারীরা। দেশটির মোট ভোটারের অর্ধেকের বেশি নারী।
মোট ২৩ কোটি ভোটারের মধ্যে এবার নিবন্ধিত প্রায় ১৬ কোটি। এদের মধ্যে ৮ কোটি মানুষ দিয়েছেন আগাম ভোট। এই আগাম ভোটের পুরুষের তুলনায় নারীদের অংশগ্রহণ ১০ শতাংশ বেশি।
আবার দেশটির জনসংখ্যার ৫০ শতাংশ নারী। মোট ভোটারের হিসাবে তাঁরা আরো বেশি, ৫৩ শতাংশ। হিসেব বলছে, পুরুষের তুলনায় অধিক হারে ভোট দেন নারীরা।পুরুষদের ভোট দেওয়ার গড় হার ৬৫ আর নারীদের ক্ষেত্রে তা প্রায় ৭০ শতাংশ।
এর সাথে এবার যুক্ত হয়েছে গর্ভপাতের ইস্যু সাথে ডোনাল্ড ট্রাম্পের নারীদের নিয়ে নানা মন্তব্য। তাই নারীরা হতে পারেন জয় পরাজয়ের বড় ফ্যাক্টর। বিশ্লেষকরা বলছেন, গর্ভপাতের অধিকারসহ বেশ কয়েকটি নীতির কারণে গত কয়েক সপ্তাহে নারী ভোটারদের কাছে জনপ্রিয়তা বেড়েছে কমালা হ্যারিসের।
তবে সেজন্য আগাম ভোটের মত ৫ নভেম্বর সারাদিন নারীদের ভোটকেন্দ্রে যাওয়ার ওপর জোর দিচ্ছেন প্রবাসী চিকিৎসক ফাতেমা আহমেদ। জানান, নারী ইস্যুর পাশাপাশি অর্থনীতি-অভিবাসন-জননিরাপত্তা আর ফিলিস্তিন নিয়ে ডোমোক্র্যাট ও রিপাবলিকানদের ভূমিকা চূড়ান্ত ভোট দেয়ার ক্ষেত্রে বড় নিয়ামক এবার।