রাষ্ট্রদূত হিসাবে নিয়োগ পাওয়ায় মুশফিকুল ফজল আনসারীকে অভিনন্দন জানিয়েছেন ইউএস স্টেট ডিপার্টমেন্টের মুখপাত্র ম্যাথিউ মিলার।
সম্প্রতি ইউএস স্টেট ডিপার্টমেন্টের নিয়মিত এক প্রেস ব্রিফিং অনুষ্ঠানে ফজল আনসারী বাংলাদেশ সম্পর্কে বিভিন্ন প্রশ্ন করেন। পাশাপাশি তাকে রাষ্ট্রদূত হিসেবে অন্তরবর্তী সরকারের দেওয়া নিয়োগের বিষয়টি জানালে ইউএস স্টেট ডিপার্টমেন্টের মুখপাত্র ম্যাথিউ মিলার তাকে অভিনন্দন জানান।
এর আগে, ২১ অক্টোবর সিনিয়র সচিব পদমর্যাদায় রাষ্ট্রদূত হিসেবে তিন বছর মেয়াদে তাকে এ নিয়োগ দিয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়। জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের চুক্তি ও বৈদেশিক নিয়োগ শাখা থেকে প্রজ্ঞাপনে জারি করে এ তথ্য জানানো হয়।
এতে বলা হয়, মুশফিকুল ফজল আনসারীকে অন্য যে কোনো পেশা, ব্যবসা কিংবা সরকারি, আধা-সরকারি, বেসরকারি প্রতিষ্ঠান/সংগঠনের সঙ্গে কর্ম-সম্পর্ক পরিত্যাগের শর্তে যোগদানের তারিখ থেকে পরবর্তী ৩ (তিন) বছর মেয়াদে সিনিয়র সচিব পদমর্যাদায় চুক্তিভিত্তিক নিয়োগপূর্বক বিদেশস্থ বাংলাদেশ মিশনে রাষ্ট্রদূত পদে পদায়নের নিমিত্ত তার চাকরি পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে ন্যস্ত করা হলো।
সমালোচনামূলক সাংবাদিকতার কারণে ২০১৫ সালের জানুয়ারিতে মুশফিকুল ফজল আনসারীকে নির্বাসিত করা হয়। এর আগে তিনি ২০০১ থেকে ২০০৬ সাল পর্যন্ত সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার সহকারী প্রেস সচিব হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।
এছাড়াও বার্তা সংস্থা ইউএনবিসহ বাংলাদেশের বিভিন্ন মিডিয়া আউটলেটে উল্লেখযোগ্য ভূমিকা রেখেছেন।