স্মরণকালের বন্যা পরিস্থিতির কিছুটা উন্নতি হয়েছে। বিভিন্ন স্থান থেকে বন্যার পানি নামতে শুরু করেছে। বন্যার পানি নামার পরই দেখা দিয়েছে পানিবাহিত বিভিন্ন রোগবালাই। ধারণ ক্ষমতার চেয়ে আটগুন বেশি ভর্তি হাসপাতালে। বেড না পেয়ে মেঝেতে ও খোলা আকাশের নিচে চিকিৎসা নিচ্ছে রোগীরা।
রোগীদের চিকিৎসা সেবা দিতে হিমশিম খেতে হচ্ছে চিকিৎসক ও নার্সদের।
ফেনী ২৫০শয্যা জেনারেল হাসপাতালে হু হু করে বাড়ছে রোগী। ডায়রিয়া ওয়ার্ডের ১৭ বেডের জায়গায় রোগী ভর্তি ১৮০ জন। শিশু ওয়ার্ডে ২৬ বেডের অনুকূলে ১৩৭ জন রোগী ভর্তি আছে। সাপে কাটা রোগী ২৬ জন ভর্তি। বেডের সংখ্যা কম থাকায় মেঝেতে ও বাইরে খোলা আকাশের নিচে চিকিৎসা নিচ্ছে রোগীরা।
এদিকে হাসপাতালের বেডের চেয়ে রোগী ভর্তি ৮ গুণ। এদের বেশিরভাগ জ্বর, সর্দি, কাশি, নিউমোনিয়া ও ডায়রিয়াজনিত রোগে আক্রান্ত। সংক্রমণ জনিত চর্মরোগীর সংখ্যাও কম নয়। তবুও সবার সমন্বয়ে সাধ্যমত দেয়া হচ্ছে স্বাস্থ্যসেবা।
সরকারি হাসপাতালের বাইরে ৭টি প্রাইভেট হাসপাতাল ও ক্যাম্পে চিকিৎসা নিয়েচ্ছে রোগীরা।