ঢাকা
১৯শে সেপ্টেম্বর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ
রাত ১০:২২
logo
প্রকাশিত : সেপ্টেম্বর ১৭, ২০২৪
আপডেট: সেপ্টেম্বর ১৭, ২০২৪
প্রকাশিত : সেপ্টেম্বর ১৭, ২০২৪

মোংলায় রাস্তা আটকে মাছের ব্যবসা

মোংলা প্রতিনিধি: মোংলায় রাস্তা আটকে ভটভটি, অটোভ্যান ও ট্রাক রেখে চলছে রমরমা মাছের ব্যবসা। এসময় কোনো যানবাহন চলাচল করতে না পারায় বাড়ছে জনদুর্ভোগ। এছাড়া মাছের পানি পড়ে অনবরত সড়কগুলো ভিজে থাকছে। ফলে যানবাহন চলাচলের সময় পাকা সড়ক নষ্ট হয়ে খোয়া বেরিয়ে পড়েছে। সচেতন মহলের দাবি দ্রুততম সময়ের মধ্যে সড়কের ওপর মাছের ব্যবসা বন্ধ করা না গেলে কোটি কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মিত আঞ্চলিক ও গ্রামীণ সড়কগুলো খানাখন্দে ভরে যাবে। এতে বাড়বে দুর্ঘটনার ঝুঁকি।

মঙ্গলবার (১৭ সেপ্টেম্বর) সকালে সরেজমিনে দেখা যায়, পৌর শহরের অন্যতম সড়ক তাজমহল রোডের দু' পাশ আটকে ভোর থেকে দুপুর ২টা পর্যন্ত ট্রাক, অটোভ্যানক ও ভটভটি রেখে মাছ বিক্রি করা হচ্ছে। এছাড়াও আরও বেশ কয়েকটি স্থানে সড়কের ওপরে ভটভটি ও ছোট ট্রাক রেখে মাছে দেওয়া বরফ বিক্রি করা হচ্ছে।

ভুক্তভোগী অটোভ্যান চালক ওয়াহেদ গাজি, মোঃ সোবাহান মল্লিক ও নাসির উদ্দিন বলেন, প্রতিদিন ১৫-২০ বার এই সড়ক দিয়ে যেতে হয়। কিন্তু সড়কের দু' পাশে মাছের ব্যবসা করায় আমাদের সময়ের অপচয়সহ যানজট সৃষ্টি হচ্ছে। মাছের গাড়িতে মাছ উঠানো পর্যন্ত সড়কে দাঁড়িয়ে থাকতে হয়। মাছ দেওয়া শেষ হলেই আমরা চলাচল করতে পারি। এতে চরম দূর্ভোগে পড়তে হয় তাদের।

সাধারণ পথচারী মোংলা সরকারি কলেজের শিক্ষক মনিমোহন অধিকারী বলেন, তার মতন অনেকেরই চলাফেলা প্রতিনিয়ত দূর্ভোগে পড়তে হয়। রাস্তা আটকে দু' পাশে মাছের ব্যবসার কারণে এই দূর্ভোগ উল্লেখ করে তিনি বলেন, অবিলম্বে মাছের ব্যবসা পৌর শহরের ফাঁকা স্থানে নিলে ভোগান্তি থেকে তারা পরিত্রাণ পাবেন।

সড়কে দু' পাশ আটকে মাছের ব্যবসার কারণে জন দুর্ভোগ হচ্ছে স্বীকার করে মাছ ব্যবসায়ী বাবু মোল্লা ও রুবেল হোসেন বলেন, রাস্তার দু' পাশে মাছের আড়ৎ থাকায় এই সমস্যা সৃষ্টি হচ্ছে, কি করার আছে বলেন? পৌর কর্তৃপক্ষ এই সড়কটির (তাজমহল রোড) দু' পাশ আরও বড় করলে এই সমস্যা থাকবে না বলেও জানান তারা।

এ বিষয়ে মোংলা উপজেলার এসিল্যান্ড ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মোঃ তারিকুল ইসলাম বলেন, এ পর্যন্ত বেশ কয়েকটি মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করাসহ ৫০ এর বেশি ব্যক্তিকে অর্থদন্ড দেওয়া হয়েছে। কিন্তু তাতেও সমস্যার সমাধান হচ্ছে না। এক্ষেত্রে মাছ ব্যবসায়ীদের উচ্ছেদ করে বিকল্প কোন জায়গা দেওয়া হবে সেটি নির্ধারণ করা হবে।

সর্বশেষ
logo
প্রকাশকঃ অধ্যাপক ড. জোবায়ের আলম
কার্যালয় : বিটিটিসি বিল্ডিং (লেভেল:০৩), ২৭০/বি, তেজগাঁও (আই/এ), ঢাকা-১২০৮
মোবাইল: +880 2-8878026, +880 1300 126 624
ইমেইল: tbtbangla@gmail.com (online), ads@thebangladeshtoday.com (adv) newsbangla@thebangladeshtoday.com (Print)
বাংলাদেশ টুডে কর্তৃক সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত। অনুমতি ছাড়া এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি ও বিষয়বস্তু অন্য কোথাও প্রকাশ করা বে-আইনী।
Copyright © 2024 The Bangladesh Today. All Rights Reserved.
Host by
linkedin facebook pinterest youtube rss twitter instagram facebook-blank rss-blank linkedin-blank pinterest youtube twitter instagram