প্রযুক্তির হাত ধরে মানুষ যেভাবে অনলাইনের উপর নির্ভরশীল হচ্ছে, তাতে নিশ্চিতভাবে বলা যায় ডিজিটাল মার্কেটিংয়ের গুরুত্ব দিন দিন বেড়েই চলেছে। যার ফলে অনেক তরুণই ক্যরিয়ার হিসেবে ডিজিটাল মার্কেটিংকে বেছে নিচ্ছেন। কারণ এ ক্যারিয়ার একজন মানুষকে একদিকে যেমন প্রযুক্তিপ্রেমী করে তুলছে, অন্যদিকে জীবনকে করে তুলছে স্বাচ্ছন্দ্যময়।
বর্তমানে দেশের অধিকাংশ শিক্ষিত তরুণরা যখন শিক্ষা জীবন শেষ করে, চাকরির জন্য হতাশাকে বুকপকেটে নিয়ে অনিশ্চিত ভবিষ্যতের দিকে নিজেকে ঠেলে দেয়; ঠিক তখনি কিছু সম্ভাবনাময় তরুণ নিজের সৃজনশীলতাকে পুঁজি করে, আত্নবিশ্বাসের সাথে নিজেকে যুগোপযোগী কর্মক্ষেত্রে নিজের যোগ্যতার সাক্ষর রেখে দৃষ্টান্ত স্থাপন করে থাকেন। আজ আপনাদের শোনাবো তেমনি একজন স্বপ্নবাজ তরুণের গল্প; যিনি তার প্রতিভা আর যোগ্যতার সমন্বয়ে বর্তমান সময়ে তরুণ প্রজন্মের কাছে একজন আইডল হিসেবে বনে গেছেন। তিনি হলেন ঢাকা জেলার সাভার উপজেলার সফল ব্যাক্তিত্ব সানজিদুল হাসান সিহাব । তবে তিনি Shanjid hasan নামে সমাদৃত।
এমনই এক তরুণ উদ্যোক্তা সানজিদুল হাসান সিহাব তিনি বাসায় থেকে কাজটি করছেন। সানজিদুল হাসান সিহাব বাংলাদেশি তরুণ উদ্যোক্তা ও ডিজিটাল বিপণনকারী। বই, সংগীত, ভিডিও, অভিনয়, ইউটিউব টিউটোরিয়াল, ব্লগিংসহ বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে পরিচিতি লাভ করেছেন। তার আগ্রহ প্রযুক্তি, সংগীত, ডিজিটাল বিপণন ও ।
‘’ Shanjid hasan নামে নিজের একটি ফেসবুক পেইজ দিয়ে কাজ শুরু করেছিলেন এই যুবক। মূলত ফেসবুকের সুরক্ষাজনিত সমস্যা সমাধান এবং সাইবার নিরাপত্তা তৈরির কাজ করছেন তিনি। বিভিন্ন ধরনের এজেন্সির হয়ে কনটেন্ট প্রজেকশন এবং ডিস্ট্রিবিউশনের মাধ্যমে ডিজিটাল মার্কেটিংও করেন। এছাড়া বিভিন্ন পণ্যের প্রমোশন করে থাকেন অনলাইনের মাধ্যমে। ডিজিটাল চ্যানেল ব্যবহার করে পণ্যের প্রমোশন করাই হচ্ছে ডিজিটাল মার্কেটিং।
বর্তমান যুগের ডিজিটাল মার্কেটিংকে বিশাল একটি সম্ভাবনার ক্ষেত্র বলে মনে করেন সানজিদুল হাসান সিহাব । তিনি বলেন, ‘দিন দিন এর গুরুত্ব বাড়ছে। ডিজিটাল মার্কেটিং নিয়ে কাজ শুরু করতে চাইলে প্রথমে তার দক্ষতা বাড়াতে হবে। কারণ সঠিক জ্ঞান নিয়ে এ সফলতার দিকে এগিয়ে যাওয়া যায়।’
তিনি বলেন, ‘এরপর অনুসন্ধান করতে হবে প্রতিনিয়ত চোখ-কান খোলা রেখে। পাশাপাশি জানতে হবে বিভিন্ন টুলসের ব্যবহার। কী ধরনের কনটেন্ট পছন্দ করছে মানুষ, সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে।’